অনিয়মিত মাসিক হলে কি বাচ্চা হয়? সমস্যার সমাধান ও চিকিৎসা পরামর্শ
অনিয়মিত মাসিক চক্রের কারণে প্রজনন সক্ষমতা প্রভাবিত হতে পারে, তবে তা কখনওই বাচ্চা ধারণের অযোগ্যতা নির্দেশ করে না। সঠিক চিকিৎসা এবং পর্যাপ্ত পরিকল্পনার মাধ্যমে অনিয়মিত
অনিয়মিত মাসিক চক্রের কারণে প্রজনন সক্ষমতা প্রভাবিত হতে পারে, তবে তা কখনওই বাচ্চা ধারণের অযোগ্যতা নির্দেশ করে না। সঠিক চিকিৎসা এবং পর্যাপ্ত পরিকল্পনার মাধ্যমে অনিয়মিত
পিরিয়ড অনিয়মিত হওয়ার পেছনে নানা শারীরিক বা মানসিক কারণে সমস্যা থাকতে পারে। এর মধ্যে হরমোনাল পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাস, মানসিক চাপ, ওজন বৃদ্ধি বা কমে যাওয়া, কিংবা
“সিজারিয়ান শিশুরা বেশি বুদ্ধিমান হয়”—এমন ধারণা একটি প্রচলিত মিথ। শিশুর বুদ্ধিমত্তা নির্ভর করে জিনগত গুণাবলি, পুষ্টি, আয়োডিনের উপস্থিতি, এবং থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্যের ওপর। স্বাভাবিক প্রসব
ইয়োগা একটি প্রাচীন ব্যায়াম পদ্ধতি যা মানসিক শান্তি ও শারীরিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। এটি স্ট্রেস কমায়, মনোযোগ বাড়ায় এবং শরীরকে ফিট রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত
গর্ভাবস্থায় আয়রন ট্যাবলেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি মায়ের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে এবং গর্ভস্থ শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করে। গর্ভাবস্থায় আয়রনের
গর্ভাবস্থা, একজন নারী জীবনের এক বিশেষ সময়। এই সময়ে মা এবং শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করতে খাদ্যের ভূমিকা অপরিসীম। সঠিক পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করলে মায়ের শারীরিক
গর্ভাবস্থায় নারীর সঠিক যত্ন ও সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য পুষ্টি, বিশ্রাম, এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা অপরিহার্য। সুষম খাদ্য, পর্যাপ্ত বিশ্রাম, এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মা ও
ইসলাম সাময়িক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি, যেমন আজল (সহবাসের সময় বীর্য নির্গমনের নিয়ন্ত্রণ), কনডম এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতির অনুমতি দেয়। তবে অভাবের ভয়ে জন্মনিয়ন্ত্রণ করা হারাম, কারণ রিজিকের
ইসলামে আজল ও কনডম উভয়ই অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি হিসেবে শর্তসাপেক্ষে গ্রহণযোগ্য। আজল প্রাকৃতিক পদ্ধতি, যা রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর সময় প্রচলিত ছিল। তবে, কনডমসহ অন্যান্য পদ্ধতি গ্রহণযোগ্য
আজল অর্থ হলো সহবাসের সময় স্ত্রীর বাইরে বীর্যপাত করা, যা জন্মনিয়ন্ত্রণের একটি প্রাচীন পদ্ধতি। ইসলাম ধর্মে এটি বিশেষ পরিস্থিতিতে অনুমোদনযোগ্য। তবে অভাবের ভয়ে সন্তান নেওয়া