জন্মনিয়ন্ত্রণের ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি: আজল ও অন্যান্য পদ্ধতি
ইসলাম সাময়িক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি, যেমন আজল (সহবাসের সময় বীর্য নির্গমনের নিয়ন্ত্রণ), কনডম এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতির অনুমতি দেয়। তবে অভাবের ভয়ে জন্মনিয়ন্ত্রণ করা হারাম, কারণ রিজিকের
ইসলাম সাময়িক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি, যেমন আজল (সহবাসের সময় বীর্য নির্গমনের নিয়ন্ত্রণ), কনডম এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতির অনুমতি দেয়। তবে অভাবের ভয়ে জন্মনিয়ন্ত্রণ করা হারাম, কারণ রিজিকের
ইসলামে আজল ও কনডম উভয়ই অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি হিসেবে শর্তসাপেক্ষে গ্রহণযোগ্য। আজল প্রাকৃতিক পদ্ধতি, যা রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর সময় প্রচলিত ছিল। তবে, কনডমসহ অন্যান্য পদ্ধতি গ্রহণযোগ্য
আজল অর্থ হলো সহবাসের সময় স্ত্রীর বাইরে বীর্যপাত করা, যা জন্মনিয়ন্ত্রণের একটি প্রাচীন পদ্ধতি। ইসলাম ধর্মে এটি বিশেষ পরিস্থিতিতে অনুমোদনযোগ্য। তবে অভাবের ভয়ে সন্তান নেওয়া
ইসলামে আজল (সহবাসের সময় বীর্য বাহিরে ফেলা) একটি প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি। এটি নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে অনুমোদিত তবে আর্থিক সংকট, কন্যাসন্তানের ভয়, বা অযৌক্তিক কারণে তা করা
আজল (সহবাসের সময় বীর্যপাতের আগেই বিচ্ছিন্ন হওয়া) ইসলামে একটি প্রাচীন জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি হিসেবে অনুমোদিত। তবে এটি ব্যবহারের নির্দিষ্ট শর্ত রয়েছে। অভাব, কন্যাসন্তান জন্মানোর ভয় বা
বয়ঃসন্ধিকালে মেয়েদের শরীরে ও মনে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটে। শরীরে মাসিক শুরু হওয়া, উচ্চতা বৃদ্ধি, এবং স্তন গঠনের মতো শারীরিক পরিবর্তন হয়। মানসিকভাবে তারা আবেগপ্রবণ, আত্মবিশ্বাসী